CLOCK

Monday, January 19, 2015

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

আই কিউ টেস্ট

FOR ALL LEVEL STUDENTS


1.     Solve it                                              2.   simple question guyzz...
        5 x 3 x 2 = 13                                         solve fast...
        7 x 5 x 4 = 31                                        9 = 72
        8 x 6 x 5 = 43                                        8 = 56
        9 x 7 x 6 = 57                                        7 = 42
       10 x 8 x 7 = ?                                         5 = 20
                                                                     3= ? 
3.জিনিয়াসরা পারলে উত্তর দাও? ১টা পুকুরের চারপাশে ৪টা হারিকেন মধ্যখানে ১টা হারিকেন ১টা হারিকেন নিভে গেলে আর কয়টি হারিকেন থাকে? 
A)৫টি
B)৪টি
C)৬টি
D)৭টি।
4 What number should be replace the question mark?
  0,1,2,4,6,9,12,16,?
5. Ans: It and be quick: 
  7-4+3x0+1
6. solve it: 
1=5,2=8,3=12,4=17,5=????????

7. জিনিয়াসরা পারলে উত্তর দাও: 
একটি দোকানে ১টাকায়
১টি চকলেট
পাওয়া যায়..... আবার                                            humayun ahmed
প্রতি ৩টি খালি চকলেটের
প্যাকেটের জন্য ১টি চকলেট                                      jafar iqbal
পাওয়া যায়!!                          
আপনার কাছে ১৫                                                 Kobita
টাকা থাকলে আপনি সর্বচ্চ
কয়টি চকলেট পাবেন?
8. জিনিয়াসরা পারলে উত্তর দাও: 
১টা গাছে ১২টা ডাল।
প্রতিটা ডাল-এ ৩০টা পাতা।
প্রতিটা পাতায় ৫টা ফুল।
৩টা ফুটে আঁধারে ২টা আলোতে।
ফুল গুলো কি?

9. How many squares are there?.....can you figure out please....
.
   10. solve........
১টি ফুলের উপর একটি করে মৌমাছি বসলে একটি মৌমাছি বসতে পারেনা , বা বসার জন্য ফুল নেই.....
আবার দুইটি করে বসলে একটি ফুল বেশি হয় , বা ফুলে বসার জন্য মৌমাছি নেই ....
বলতে হবে এখানে কয়টি ফুল ও কয়টি মৌমাছি ?!?

11. How many lines appear below?





12.  Solve.........
6 জন লোকের প্রত্যেকের কাছে আছে 6 টি করে ঝুড়ি l প্রতিটি ঝুড়িতে 6 টি করে মা বিড়াল আছে l 
প্রতিটি বিড়ালের আবার 6 টি করে বাচ্চা আছে l 
এখন প্রশ্ন হল সব মিলিয়ে কয়টি পা আছে????


13.how many children r there. . ?!


14. Solve.......


15. Solve........
                             Al- Quran

16.  Solve....


17. জিনিয়াস কে আছেন. ??
৫ টা বিড়ালের
৫ টা ইদুর ধরতে
৫ মিনিট সময় লাগে ....
.
.
.
তাহলে.
৩০ টা বিড়ালের
৩০টা ইদুর ধরতে
কয় মিনিট সময় লাগবে ???


17.Find out the word that written inside. .
 

18. WHO DIES?


19.  What number should be replace the question mark?


20. What number should be replace the question mark?


21. hat number should be replace the question mark?


22. Solve the Problem
যদি একটা ডিম
সিদ্ধ
করতে ৪মিনিট
লাগে তাহলে ৫টা ডিম
সিদ্ধ
করতে কয় মিনিট
লাগবে ??
ক) ৪মিনিট
খ) ২০মিনিট
গ) ২৫মিনিট
ঘ) ৩০মিনিট
23. জিনিয়াস রা বলেন দেখি?
তিন জন মেয়ের বয়ষ সম্পর্কে বলা হলো -
১। তিন জনের বয়ষের গুনফল ৩৬
২। যিদি যোগফল বলেও দেই তারপরও আপনি বয়ষ বের করতে পারবেন না।
৩। সবচেয়ে বড় মেয়েটা কুকুর পছন্দ করে।
আপনাকে বলতে হবে কার বয়ষ কত?








প্রযুক্তি

১। জেনে নিন কিছু অজানা তথ্য

প্রিয় বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন ? সবাই ভালো থাকলে আমিও ভালো। আজ আপনারা জানবেন মজার কিছু তথ্য। আশা করি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। এসব তথ্যগুলো আমি জেনেছি বিভিন্ন খবরের কাগজ পড়ে। তো চলুন আর কথা না বাড়িয়ে মুল পোস্টে আসা যাক।
তুমি চোখ খুলে কখনোই হাঁচি দিতে পারবে না। বিশ্বাস না হলে এক্ষুণি চেষ্টা করে দেখা।
তোমার মতোই শিম্পাঞ্জিরাও হ্যান্ডশেক করে ভাব বিনিময় করে!
অক্টোপাসকে কি হৃদয়বান বলা যায়? ওর দেহে যে তিনটি হৃৎপিণ্ড আছে!
১০০ বছর আগেও বোর্নিওতে মানুষের মাথার খুলি মুদ্রা হিসেবে ব্যবহার করা হতো।
একটি পোকাখেকো ফ্যালকন পাখি তোমার চেয়েও চোখে বেশি দেখে। সে আধামাইল দূর থেকেই একটা ফড়িংকে ঠিক ঠিক শনাক্ত করতে পারে।
অতীতে রোমান সৈন্যরা বিশেষ এক ধরনের পোশাক পরত। এই পোশাকটাই এখন মেয়েদের কাছে ব্যাপকভাবে জনপ্রিয়। পোশাকটার নাম স্কার্ট।
ডলফিন একচোখ খোলা রেখে ঘুমায়। তুমিও একটু চেষ্টা করে দেখো, সম্ভব কি না।
তুমি কি জানো, এক পাউন্ড বিশুদ্ধ তুলা থেকে ৩৩ হাজার মাইল লম্বা সুতা তৈরি সম্ভব!
আমাদের ত্বকের প্রতি বর্গইঞ্চিতে প্রায় ৬২৫টি ঘামগ্রন্থি আছে। ওগুলো এতো সুক্ষ যে তুমি গুনে দেখতে চাইলেও পারবে না।
পৃথিবীর সব সাগরে যে পরিমাণ লবণ আছে তা দিয়ে পৃথিবীকে ৫০০ ফুট পুরু লবণের স্তুপ দিয়ে ঢেকে ফেলা যাবে।
গ্যালিলিও দূরবীন আবিষ্কার করার আগে মানুষ খালি চোখে আকাশে মাত্র পাঁচটি গ্রহ দেখতে পেতো!
জলের হাতি বা জলহস্তি পানির নিচে ৩০ মিনিট দম বন্ধ করে থাকতে পারে।
ফড়িংয়ের কান মলে দিতে চাইলে কিন্তু একটু সমস্যা হবে। কারণ ফড়িংয়ের কান হাঁটুতে।
কাঠঠোকরা এতো যে কাঠ ঠোকড়ায় তাতে ওর মাথা ব্যথা হয় না? না, হয় না। কারণ কাঠঠোকরার খুলির চারপাশে অনেকগুলো বায়ু প্রকোষ্ঠ আছে, যা নরম কুশনের কাজ করে।
ভালুক অলস হলে কি হবে, সে প্রতি ঘণ্টায় ৪৮ কিলোমিটার (৩০ মাইল) গতিতে দৌড়াতে পারে।
তুমি তো গাছ থেকে সহজেই খাবার পাও। কিন্তু জানো কি এক পাউন্ড খাবার তৈরি করতে গাছের প্রায় ১০০ পাউন্ড বৃষ্টির পানি খরচ করতে হয়।
পৃথিবীর ওজন কতো জানো? ৬৬-এর ডানপাশে ২০টি শূন্য বসালে যে সংখ্যাটি হয় সেটাই পৃথিবীর ওজন। এবার নিজেই হিসেব করে দেখো।
গিরগিটির জিহ্বার আকার তার শরীরের চেয়েও বড়। যতো বড়ো মোবাইল নয় তত বড় সীম, আর কি!
একজন মানুষ প্রতিদিন যে পরিমাণ বাতাস শ্বাস হিসাবে গ্রহণ করে তা দিয়ে একটি নয় ১০০০টি বেলুন ফোলানো সম্ভব।
২০০৪ সাল পর্যন্ত মোট ২২৪৯ জন অভিযাত্রী এভারেস্ট জয় করার উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন। এদের মধ্যে নিহত হয়েছেন প্রায় ১৮৬ জন।
প্রথম এভারেস্ট জয়ী শেরপা শুধু শেরপা তেনজিং নোরগের একার নামের মধ্যে আছে এমন নয়। বরং শেরপা হলো একটা পুরো গোত্রের নাম।
একটা কথা কি জানো হিমালয় পর্বতের যে উচ্চতা রয়েছে তা কিন্তু বাড়ছে প্রতিনিয়ত। প্রতিবছর প্রায় ৪ মিলিমিটার করে বাড়ছে হিমালয়ের উচ্চতা!
সমুদ্র সমতল থেকে হিসেব করলে পৃথিবীর দ্বিতীয় সবোর্চ্চ শৃঙ্গ পাকিস্তান ও চীন সীমান্তের কে-টু পাহাড়। এর উচ্চতা ২৮ হাজার ২৫১ ফুট (৮ হাজার ৬১১ মিটার)।
আপেল খেতে যতই স্বাদ লাগুক, জেনে নিও আপেলের ৮৪ ভাগই পানি।
সবচেয়ে লম্বা ঘাসের নাম জানো? বাঁশ। এই ঘাস লম্বায় ১৩০ ফুটও হতে পারে।
প্রতি মিনিটে তোমার শরীর থেকে প্রায় ৩০০টি মৃত দেহ কোষ ঝরে পড়ছে।
সাপ হচ্ছে একমাত্র সত্যিকারের মাংসাশী প্রাণী। কারণ অন্য প্রাণীরা কিছু না কিছু উদ্ভিদ জাতীয় খাবার খেলেও সাপ কখনোই তা করে না।
প্রতি চার মিনিটে মায়েরা একবার তার সন্তানের কথা ভাবেন। এই হিসেবে প্রতিদিন গড়ে ২১০ বার সন্তানের কথা চিন্তা করেন একজন মা।
প্রতিবছর সারা পৃথিবীতে মা দিবসে প্রায় ১৫ কোটি ২০ লাখ কার্ড বিলি হয় মায়েদের কাছে।
সবচেয়ে ছোট ডাকটিকেটটি ছিলো ৯.৫ x ৮ মিমি। ১৮৬৩ সালে এই টিকেটটি প্রকাশ করেছিলো বলিভারের কলাম্বিয়ান স্টেট।
এ পর্যন্ত সবচেয়ে বড় ডাকটিকেট প্রকাশ করেছে চীন। বিংশ শতাব্দির প্রথম দিকে তারা ২১০ x ৬৫ মিমি মাপের ডাকটিকেটটি প্রকাশ করে।
ডাকটিকেটের পেছনে প্রথম আঁঠা লাগানোর পদ্ধতি চালু করে সিয়েরা লিয়ন নামের আফ্রিকা মহাদেশের দেশটি। সালটা ছিলো ১৯৬৪।
ডাকটিকেট কখনো কলার মতো হয়! শুনে তুমি অবাক হবে, কিন্তু উত্তরটা হচ্ছে, হ্যাঁ হয়। প্যাসিফিক আইল্যান্ড অব টঙ্গা কলার মতো দেখতে একটি ডাকটিকেট প্রকাশ করেছিলো একবার।
মানুষের নখ প্রতিদিন ০.০১৭১৫ ইঞ্চি করে বাড়ে।
মানুষের শরীরের রক্ত শরীরের ভেতর প্রতিদিন ১৬ লাখ ৮০ হাজার মাইল সমান পথ অতিক্রম করে।
মানুষ প্রতিদিন ৪৩৮ ঘনফুট বাতাস শ্বাস প্রশ্বাসের কাজে ব্যবহার করে।
মানুষের কান প্রতি বছর এক ইঞ্চির প্রায় ০.০০৮৭ অংশ করে বাড়ে। ভাগ্যিশ! বেশি বাড়লে শেষে একেবারে গাধার কানের মতো লম্বা হয়ে যেতো!
দাড়িপাল্লায় যদি ওজন করা সম্ভব হতো তাহলে পৃথিবীর ওজন ৮১টি চাঁদের ওজনের সমান হতো।
নীল তিমিই প্রাণীদের মধ্যে সবচেয়ে জোরে শব্দ করতে পারে। পরস্পর ভাববিনিময়ের সময় ওরা যে শিস দেয়, সেটা ৫৩০ মাইল দূর থেকেও শোনা যায়।
অংকে এক মিলিয়ন লিখতে ৭টি সংখ্যা লাগে। তেমনি ইংরেজিতে মিলিয়ন শব্দটি লিখতে ৭টি অক্ষর লাগে।
পিঁপড়েও চিরুনি ব্যবহার করে। শুধু কি তাই ওরা নিজের কাছে চিরুনি রাখেও সবসময় সামনের দুপায়ের ভাঁজের কাছে। যা দিয়ে প্রয়োজন মতো নিজেকে একটু পরিপাটি করে নেয়।
তুমি যদি ড্রাগনফ্লাই বা গঙ্গা ফড়িংয়ের সঙ্গে দৌড়ে পাল্লা দাও, তাহলে হেরে যাবে নিশ্চিত। কারণ ড্রাগনফ্লাই ঘন্টায় ৩০ মাইল পথ উড়ে যেতে পারে।
নাকের বদলে পা দিয়ে নিঃশ্বাস নিলে কেমন হবে বলো তো? স্যান্ড বারলার ক্র্যাব (এক প্রকার কাঁকড়া) তার পা দিয়েই বিশেষভাবে নিঃশ্বাস নেয়। কারণ ওর নাক নেই।
বোলা স্পাইডার নামের এক ধরনের মাকড়শা বড়শি দিয়ে মাছ ধরার মতো করে পোকামাকড় ধরে খায়।
কোয়েলা ঘুম কাতুরে। ওরা দিনের ২৪ ঘন্টার মধ্যে ১৮ ঘন্টাই ঘুমিয়ে কাটায়।
পৃথিবীতে একমাত্র মানুষই হাসতে পারে। এই তুমি কি হাসতে পারো? না পারলে মানুষের খাতা থেকে তোমার নাম কাটা।
কেঁচোর কোন চোখ না থাকায় সে অন্য প্রাণীদের মতো দেখতে পায় না। তবে সমস্যা নেই, ত্বকের বিশেষ ধরনের কোষের সাহায্য চারিপাশের অবস্থা সে ঠিকই বুঝতে পারে।
তোমার পুরো শরীরের মাংসপেশী আছে মোট ৬৫০টি। গুনে দেখবে একটু?
আয়তনের দিক দিয়ে পৃথিবী ৫০টি চাঁদের সমান। অর্থাৎ পৃথিবীর সমান আয়তনে কোনো পাত্রে ৫০টি চাঁদ রাখা যাবে।
তোমরাই বলো, জাল ছাড়া আবার মাকড়সা হয় নাকি! কিন্তু বোলা স্পাইডার নামে এক ধরনের মাকড়সা আছে যারা কোন জালই বোনে না।
ঘোড়ার নাকের ফুটো দুটো শুধু আকারেই বড় নয়, কাজেও ঠিক তেমনি। ঘোড়ার রয়েছে অসাধারণ ঘ্রাণশক্তি।
কেঁচোকে সারাজীবনে কখনোই চশমা পরতে হয় না। কেন জানো? কারণ ওর শরীরে কোন চোখই নেই।
মানুষের শরীর থেকে প্রতিদিন গড়ে এক চা কাপের সমান ঘাম ঝরে।
মাত্র ৫ লিটার মধু খেয়ে এক একটি মৌমাছির ঝাঁক ৪০ হাজার মাইল পথ পাড়ি দিতে পারে।
একটি কলার শতকরা পঁচাত্তর ভাগই পানি। তুমি যদি ছোট্ট এক গ্লাস পানির বদলে এক গ্লাস কলা খাবো বলো, তাহলে কিন্তু খুব একটা ভুল হবে না!
জানোই তো একজন মানুষের আঙুলের ছাপ আরেকজন মানুষের চেয়ে ভিন্নতর। তেমনি ঠোঁটের ছাপ ও একজনের চেয়ে আরেকজনেরটা থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন।
একটি কলার শতকরা পঁচাত্তর ভাগই পানি। তুমি যদি ছোট্ট এক গ্লাস পানির বদলে এক গ্লাস কলা খাবো বলো, তাহলে কিন্তু খুব একটা ভুল হবে না!
মাশরুমে প্রোটিনের পরিমান আলুর চেয়ে দ্বিগুন, টমেটোর চারগুন এবং কমলা লেবুর ছয় গুন বেশি। তাই বলে মাশরুম কাঁচা খেয়ে ফেলাটা কিন্তু বুদ্ধিমানের কাজ হবে না।
মুরগি পাখি বলে ধরা হয়। তো এ পর্যন্ত একটি মুরগি শূন্যে ডানা ঝাপ্টে সবচেয়ে বেশি পথ পাড়ি দেওয়ার রেকর্ড হচ্ছে ৩০২ ফুট। হায়রে মুরগি!
তুমি কি মাকড়সা ভয় পাও? ভয় পাওয়ার কিছু নেই, ওরা খুব নিরীহ। কিন্তু আমেরিকার ব্ল্যাক উইডো মাকড়সাকে ভয় পেতেই হবে। ওরা এতো বিষাক্ত যে এক কামড়ে মানুষকে মেরে ফেলতে পারে।
খ্রিস্টপূর্ব ৫ শতকে ভারতের পাণিনি সংস্কৃত ভাষার ব্যকরণ রচনা করেন। এই ব্যকরণে ৩৯৫৯টি নিয়ম লিপিবদ্ধ করেন তিনি।
বাংলাভাষায় বিশ্বের বিশ কোটিরও মানুষ কথা বলে। এসব মানুষের বেশির ভাগই বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গে বসবাস করে।
বাংলাভাষায় লেখা প্রথম ব্যাকরণ রচিত হয় ১৭৩৪ থেকে ১৭৪২ সালের মধ্যে। এর লেখক ছিলেন মানোএল দা আসসুম্পসাঁউ নামের এক পুর্তগিজ পাদ্রি।
হ্যারি পটার সিরিজের বই এ পর্যন্ত ৬৫টিরও বেশি ভাষায় অনূদিত হয়েছে। তবে ব্রিটিশ ইংরেজিতে লেখা বইটি প্রথমে আমেরিকান ইংরেজিতে অনূবাদ করা হয়েছিল।
এ পর্যন্ত হ্যারি পটার সিরিজের বই বিশ্বে বিভিন্ন দেশে ৪০০ মিলিয়ন কপিরও বেশি বিক্রয় হয়েছে।
হ্যারি পটার সিরিজের কল্যানে লেখিকা জে কে রাউলিং বিশ্বে ১৩৬তম এবং ব্রিটেনে ১৩তম ধনী।
বাংলা ভাষায় ছাপা প্রথম সম্পুর্ন গদ্যগ্রন্থ ছাপা হয় ১৭৮৫ সালে। বইটি ছিল জোনাথান ডানকানের লেখা �ইম্পে কোড� নামের একটি আইনের বইয়ের বাংলা অনুবাদ।
ইংরেজিতে ছাপা প্রথম বইয়ের নাম ছিল �দি রেকুইয়েল অব দি হিস্টোরিয়েস অব ট্রয়� (The Recuyell of the Historyes of Troye)। এই বইটি ছাপা হয় ১৪৭৫ সালে আর লেখক ছিলেন উইলিয়াম ক্যাক্সটন।
জার্মানির গুটেনবার্গ ১৪৪০ সালে মুভেবল টাইপ উদ্ভাবন করেন। এই ছাপাখানায় তিনি ল্যাটিন ভাষায় ১৪৫৫ সালে বাইবেল ছাপেন। এটিই বিশ্বের প্রথম মুদ্রিত বই।
পৃথিবীতে যত লিপস্টিক আছে, তার বেশিররভাগই তৈরি হয় মাছের আঁশ দিয়ে। (তাইতো বলি এত মাছ খাই, তার আঁশগুলো যায় কোথায়!)
একটার ওপর একটা বিশাল বিশাল ব্লক বসিয়ে তৈরা করা হয়েছে মিশরের পিরামিডগুলো। তাতে একটা দুটো নয়, যেমন ধর গিজার পিরামিড বানাতে লেগেছে আড়াই মিলিয়ন ব্লক। আচ্ছা, তা না হয় বানালো কিন’ বসে বসে ওগুলো গুনলো কে?
বিজ্ঞানি টমাস আলভা এডিসন অনেক আগে একটি হেলিকপ্টার বানানোর বুদ্ধি করেছিলেন যেটা চলবে বন্দুকের বারূদ দিয়ে। কিন’ তার এই বুদ্ধিটা খুব একটা বুদ্ধিমানের মত ছিল না, কারণ এটা বানাতে যেয়ে সে তার পুরো ল্যবরেটরি উড়িয়ে দিয়েছিলেন।
ভয় পেলে বা কোন কারণে উত্তেজিত হলে একটা টার্কি প্রতি ঘন্টায় ২০ মাইল জোড়ে দৌড়াতে পারে আর দৌড়াতে দৌড়াতে যখন লাফ দেয়, তখন বাতাসে সে প্রতি ঘন্টায় ৫০ থেকে ৫৫ মাইল বেগে উড়ে যেতে পারে।
বেঞ্জামিন ফ্রাংকলিন চেয়েছিলেন আমেরিকার জাতীয় পাখি হোক টার্কি (এক ধরনের বড় মোরগ) কিন্তু ওনার স্বপ্ন পূরণ হয়নি।
হাতের বুড়ো আঙ্গুলের নখ বড় হয় খুব আস্তে আস্তে, আর সবচেয়ে তাড়াতাড়ি বড় হয় মধ্যমার নখ।
হাসাহাসি করা কিন্তু সোজা না। সে তুমি মুচকি হাসো আর হো হো করে হাসো, প্রতিবার হাসার সময় মুখের কমপক্ষে ৫ জোড়া মাংশপেশী তোমাকে ব্যবহার করতে হয়। আর বেশী হাসি পেলে তো মোট ৫৩টা পেশী লাগবে।
কোন কথা না বলেই মানুষ তার তার মুখ দিয়ে হাজার রকম ভাব প্রকাশ করতে পারে। রাগ, অভিমান, মেজাজ এইসব আরকি। কিন্তু এগুলোর ভেতরে আমরা সবচেয়ে বেশী কি করি জানো? হাসি! হি হি হি!
স্টার ফিশগুলো কিন্তু মস্ত বোকা। ওদের কোন মগজই নেই।
গোল্ড ফিস ছোট্ট হলে কি হবে, ওদের কেউ কেউ ৪০বছর পর্যন্তও বাঁচতে পারে।
আট পাঅলা অক্টোপাসের হৃৎপিন্ড থাকে তিনটা। ওফ্J এই অক্টোপাসগুলোর সবকিছুই বেশী বেশী।
খোলহীন শামুক দেখেছ না? ওদের একটাও খোল না থাকলে কি হবে, ওদের নাক কিন্তু চারটা!
হি হি হি… জানো নাকি কচ্ছপরা ওদের পেছন দিক দিয়েও নিঃশ্বাস নিতে পারে।
স্টোন ফিশ নামের একটি মাছ পাওয়া যায় অস্ট্রেলিয়ার তীর ঘেঁষে। এই স্টোন ফিশের শরীর পাথরের মত শক্ত কিনা জানি না, পৃথিবীর সবচেয়ে বিষাক্ত মাছ কিন্তু এটাই।
দুনিয়া জুড়ে হিসাব করলে প্রতি বছর প্লেন ক্রাশে যত মানুষ মারা যায়, তার চেয়ে বেশি মানুষ মারা যায় গাঁধার পিঠ থেকে পড়ে। এ জন্যই বোধহয় মানুষ গাধার পিঠে না, প্লেনে করেই বিদেশ বেশি যায়।
বসে বসে টিভি দেখার চেয়ে শুয়ে শুয়ে ঘুমালে শরীরের অনেক বেশি ক্যালরি পোড়ে। অবশ্য যদি লাফাতে লাফাতে টিভি দেখ তাহলে অন্য হিসাব।
ওয়াল্ট ডিজনিকে চেনো তো? তিনি মিকি মাউসের স্রষ্টা। কিন্তু এটা কি জানো যে তিনি নিজেই ইঁদুর মারাত্মক ভয় পেতেন।
ব্যাংক অফ আমেরিকার আসল নাম ছিল ব্যাংক অফ ইতালি।
অজ্ঞান হয়ে উল্টে পড়ার সময় পিপঁড়ারা সবসময় তাদের ডান দিকে পড়ে। কাজেই কোন পিপঁড়াকে যদি বাম দিকে উল্টে থাকতে দেখ, বুঝে নিবে সে নিশ্চয়ই স্কুল ফাঁকি দেবার জন্য অজ্ঞান হবার অভিনয় করছে।
মাত্র দশ বছর আগেও চীনের ৫০০ জন মানুষ বরফে স্কি করতে জানতো, কিন্তু এ বছর প্রায় ৫ লক্ষ চীনা স্কিইং করতে বিভিন্ন স্কি রিসোর্টে ঘুরতে গেছে!
ডানহাতি মানুষেরা সাধারণত বাঁহাতি মানুষের চেয়ে অল্প কিছুদিন বেশী বাঁচে। অবশ্য যারা দুই হাতেই সমান তালে কাজ করতে জানে তাদের ব্যাপারে নিশ্চিত করে বলতে পারছি না।

২। দুঃসহ সৃতি মুছে ফেলার পিল

যা ভালো তাই শুধু থাকবে। যা মন্দ তা ফেলে দেয়া হবে । কম্পিউটারের রিসাইকেল বিনে যেমন অপ্রয়োজনীয় তথ্যাদি ফেলে দেয়ার রীতি আছে, তেমনি মানুষের মস্তিষ্ক থেকেও অপ্রয়োজনীয় স্মৃতি সরিয়ে ফেলার উপায় বেরিয়ে গেছে। বেদনাদায়ক, দুঃসহ স্মৃতি মুছে ফেলার ড্রাগ আবিষ্কার করেছেন একদল বিজ্ঞানী। তবে এখনো তা পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর্যায়ে আছে। আরো পরীক্ষা চালানো হবে। এরপর হয়তো কোনো এক সময় মানুষের ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হবে এ ড্রাগের ব্যবহার।
279pill_man_lores.jpg
তবে শুরম্নতেই এ ধরনের ড্রাগের সম্ভাব্য ব্যবহার নিয়ে শুরু হয়ে গেছে হৈচৈ। ব্রিটিশ বিজ্ঞানীরা এ ধরনের ড্রাগ ব্যবহারের নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তাদের মতে সুখ, দুঃখ, বেদনা নিয়েই একজন সম্পূর্ণ মানুষ। বেদনার স্মৃতি লুপ্ত করে দিলে মানুষের পরিচয় নিয়েই সমস্যা দেখা দিতে পারে বলে তাদের ধারণা। তারা সতর্ক করে দিয়ে বলেন, মানুষের মানসিক অবস্থার ক্ষেত্রে এ ড্রাগের ব্যবহার বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।
লন্ডনের সেন্ট জর্জেস বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা বিজ্ঞান সম্পর্কিত নৈতিকতা বিষয়ের প্রভাষক ডক্টর ডেনিয়েল সোকোল বলেন,
স্মৃতি অপসারণ কিন্তু আবর্জনা পরিষ্কার করার মতো সহজ সাধারণ ব্যাপার নয়। এটা আমাদের পরিচয়ই ভুলিয়ে দিতে পারে। প্রতিটি স্মৃতির সঙ্গেই অনেকে কিছু জড়িত থাকে। সেই স্মৃতিটি হারিয়ে ফেলার সঙ্গে সঙ্গে আমরা কিন্তু ওই লোকগুলোকেও হারিয়ে ফেলবো। এ পদ্ধতি হয়তো ব্যক্তিগতভাবে কারো কারো জন্য উপকারী হতেও পারে। তবে এটার ব্যবহার নিশ্চিত করার আগে সমাজ এবং আমাদের মানবিক অনুভূতির ওপর এটা কি ধরনের প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে তা বুঝে নিতে হবে।
এদিকে ডাচ গবেষকরা দাবি করেছেন,'বেটা বস্নকার' ড্রাগ ব্যবহার করে তারা বেদনাদায়ক স্মৃতি মুছে ফেলতে সক্ষম হয়েছেন। সাধারণত এ ড্রাগটি হৃদরোগীদের বেদনা উপশমে ব্যবহার করা হয়। প্রথমে পশুদের ওপর এ ড্রাগটির কার্যক্ষমতা পরীক্ষা করে দেখা যায়, এটি মগজের ভয়াবহ ও দুঃখজনক স্মৃতি নির্মাণ ও পুনর্নির্মাণ প্রক্রিয়ার ওপর প্রভাব ফেলতে পারে।
সর্বশেষ পরীক্ষাটি চালানো হয় ৬০ জন নারী ও পুরুষের ওপর। আর্মস্টারডাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ডক্টর মেরেল কাইন্ড ও তার একদল সহযোগী এ পরীক্ষা চালান। প্রথমে ৬০ জনের সামনে একটি মাকড়সাকে বৈদ্যুতিক শক দেয়া হয়। শকে কেঁপে ওঠা মাকড়সা ঢুকে যায় সবার মাথায়। এরপর ৬০ জনকে দুইভাগে ভাগ করে একদলের ওপর বেটা বস্নকার প্রয়োগ করা হয়। আরেক দলকে দেয়া হয় অকার্যকর একটি করে পিল। পরদিন দেখা যায় বেটা বস্নকার যাদের ওপর প্রয়োগ করা হয়েছে তারা মাকড়সা দেখেও অতোটা চমকে উঠছেন না যতোটা উঠছেন অন্য গ্রম্নপের লোকজন। তবে এ ধরনের পিল নিয়ে সমস্যা রয়েছে আরো।
সমাজবিজ্ঞানীরা বলছেন
মানবিক চেতনা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি স্মৃতি হারিয়ে ফেলা অন্যরকম সমস্যাও সৃষ্টি করবে। কোনো অপরাধ সংগঠনের ঘটনা কেউ দেখে ফেলার পর যদি সেই স্মৃতিটি মুছে ফেলা হয় তাহলে অপরাধী শনাক্ত করাও কষ্টকর হয়ে পড়বে

পরের পেজে জেতে ক্লিক করুন 

Friday, January 9, 2015

বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল

এই বিশ্বজগতে এমন অনেক কিছুই আছে যার রহস্য এখনও উদঘাটন করা সম্ভব হয়নি। তবে মানুষ তার চিন্তা শক্তি  দিয়ে নানা রকম চিন্তা করে এর সম্পরকে কিছু বলার চেষ্টা করেছে। বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল যা শয়তানের ত্রিভূজ নামেও পরিচিত, আটলান্টিক মহাসাগরের একটি বিশেষ অঞ্চল, যেখান বেশ কিছু জাহাজ ও উড়োজাহাজ রহস্যজনক ভাবে নিখোঁজ হওয়ায় কথা বলা হয়। অনেকে মনে করেন ঐ সকল অন্তর্ধানের কারণ নিছক দূর্ঘটনা, যার কারণ হতে পারে প্রাকৃতিক দূর্যোগ অথবা চালকের অসাবধানতা। আবার চলতি উপকথা অনুসারে এসবের পেছনে দায়ী হল কোন অতিপ্রকৃতিক কোন শক্তি বা ভিন্নগ্রহের কোন প্রানীর  উপস্থিতি। তবে এ বিষয়ে পর্যাপ্ত তথ্য রয়েছে যে , যেসব দূর্ঘটনার উপর ভিত্তি করে বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলকে চিহ্নিত করা হয়েছে তার বেশ কিছু ভুল, কিছু লেখক দ্বারা অতিরঞ্জিত হয়েছে এমনকি কিছু দূর্ঘটনার সাথে অন্যান্য অঞ্চলের দূর্ঘটনার কোনই পার্থক্য নেই তাদের মধ্যে ক্রিস্টোফার কলম্বাস সর্বপ্রথম এই ত্রিভূজ সম্পর্কে  তার অভিজ্ঞতার কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন যে তার নাবিকেরা এখানে আলোর নাচানাচি দেখেছেন। কিন্তু বর্তমানে বিশেষজ্ঞ্ররা মত প্রকাশ করেছেন যে, নাবিকেরা যে আলো দেখেছেন তা হলো স্থানীইয় নাবিকদের নৌকায় রান্নার কাজে ব্যাবহৃত আগুন।




 বিস্তারিত............... Coming soon.

Related Post

পৃথিবী

TIN GOENDA SERIES

SUNIL GANGULY BOOK

 

 

Thursday, January 8, 2015

পৃথিবী

আমাদের এই সুন্দর ধরনী। সৃস্টিকর্তা কতইনা যত্নে পরম করুনায় নিখুত ভাবে  সৃস্টি করেছেন এই পৃথিবীকে। সেই আদিকাল থেকে পৃথিবী সৃস্টির রহস্য নিয়ে গবেষনা করেছেন কত বিজ্ঞানী। তাদের এই গবেষনার ফল হিসেবে আমরা কিছুটা হলেও জানতে পেরেছি মহাবিশ্বের এই সুন্দরতম গ্রহ সম্পর্কে। আরও অনেক কিছুই জানার বাকি আছে এই নীলগ্রহ সম্পর্কে। তারমধ্য থেকে কিছু শেয়ার করলাম আপনাদের জন্য  সর্বাপেক্ষা অধিক ঘনত্ত যুক্ত এবং ৮ টি গ্রহের মধ্যে ৫ম গ্রহটি হলো পৃথিবী। পৃথিবী শব্দটি সংস্কৃত। এর ভর- ৫.৯৮×১০২৪ কিগ্রাঃএর প্রায় ৩২.১% লৌহ, ৩০.১% অক্সিজেন, ১৫.১% সিলিকন, ১৩.৯% ম্যাগনেসিয়াম, ২.৯% সালফার, ১.৮% নিকেল, ১.৪% অ্যালুমিনিয়াম এবং বাকী ১.২% অন্যান্য পদার্থ দ্বারা গঠিত। তবে পৃথিবীর কেন্দ্রভাগের গঠন কিছুটা ভিন্ন; এর প্রায় ৮৮.৮% ভাগই লৌহ। এছাড়া আছে নিকেল (৫.৮%) ও সালফার (৪.৫%)।
এটি সুর্য্য থেকে দুরত্তের দিক দিয়ে তৃতীয় অবস্থানে।এর অপর নাম "নীলগ্রহ"। লাতিন ভাষায় এর নাম টেরা (Terra). ৪৫৪ কোটি বছর আগে পৃথিবী গঠিত হয়। এক বিলিয়ন বছরের মধ্যেই পৃথিবীর বুকে প্রানের আবিরভাব ঘটে।     এখানে দেখুন